নোয়াখালীতে ছাগল গরুকে সজোরে ধাক্কা মেরে ঢুকিয়ে দিলো
এক গোপন সূত্রে জানা গিয়েছে, নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী থানায় একটি অভিনব কাণ্ড ঘটে গিয়েছে ।সেখানকার একটি গুরু রাস্তার পাশে বসে ঘাস খাচ্ছিল ,ঠিক সে সময় একটি ছাগল এসে বেখেয়ালি তাকে ধাক্কা মেরে দেয় ।
ধাক্কা খেয়ে গরুটি পানিতে ঢুকে যায়।গোল্ডের কাজ যেতে কোন ব্যালেন্স ছিল না তাই গরুটি খাদে পড়ে যায় ।এই নিয়ে গরুর মালিক এবং ছাগলের মালিকের মধ্যে বিশাল রুমে দ্বন্দ্ব হয় পারেনা কেউ কাউকে মেরে ফেলে এমন ভাবে ঝগড়া ঝাটি শুরু হয়ে গিয়েছিল। সেখানকার স্থানীয়রা গরু এবং ছাগলের মালিককে সান্ত্বনা দেয়ার জন্য এক হাজারের মধ্যে ঝামেলা বা বিরোধ হয়েছে সেটা প্রমান করার জন্য তারা বৈঠকের আয়োজন করে ।সেই বোর্ডের মধ্যে সেখানকার চেয়ারম্যান মাতব্বর এবং যারা বড় গুরুজন আছে তারা সবাই এসেছিল তারা সর্বশেষে সভার দুজন দুই পরিবারের মধ্যে ঝামেলা মিটমাট করে দেয় কারণ বোবা প্রাণী রান্না হয় অবশ্য তারা কিছু বুঝে না কিন্তু আমরা মানুষ শত বুঝি না মানুষ সব বুঝেও যখন আবুল অবুঝের মত কাজ করি এটা মোটেও আমাদের মধ্যে কাম্য নয়।
এখানে দুজন মালিক কিন্তু পারত তারা তাদের মত কথা বলে গরুটি কি সুন্দর করে উঠিয়ে বাসায় নিয়ে যেতে কারণ এটা একটা একবারে ঘটছে সব সহজ আর ঘটবে না কিন্তু তা না করে তারা অবুঝ এর মধ্যেই তারা দুজন দুজনের সাথে ঝগড়া হয়ে গেছে
গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী একদিন একটি গরু রাস্তার পাশে বসে ঘাস খাচ্ছিল সর্বশেষ ঘাস খাচ্ছিল না শুধু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘাস খাচ্ছিল এমন সময় একটি ছাগল হঠাৎ করে পিছন দিকে দৌড়ে আসলো বেখেয়ালি ভাবে এসে গলা ধাক্কা লেগে যায় কিন্তু গরু যেহেতু একটু বেখেয়ালী ছিল বাতাসরে তার কোন ব্যালেন্স ছিলোনা তাই সে গরুটাকে খাদে পড়ে যায় সেখানকার স্থানীয়রা এসে গরুটিকে উদ্ধার করে সে পানি থাকবে।
কিন্তু অলরেডি সেখানে গরুর একটি পা ভেঙে গিয়েছে গরুটি ব্যথায় কাতরাচ্ছিলেন খুবই কষ্ট হচ্ছিল গ্রুপে গ্রুপের একটি বাচ্চা হচ্ছিলো তো বাচ্চাটিও যন্ত্রণায় গ্রুপে ব্যথা ছিল সেটি স্থানীয় লোকেরা গরুটিকে তুলেছে বাচ্চাটিকে প্রসব করা পচা থেকে প্রসব করানোর পর বাজার ইজারা সুন্দর করে ধুয়ে মুছে যত্ন করে গরুর কাছে ফিরিয়ে দেয় এবং গরুর পায়ে ব্যথা পেয়েছিল তাই তিনি সেখানকার প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয় মানিক প্রায় মাস খানেক এর মধ্যে গৌরী যখন সুস্থ হয়ে যায় সে সম্পর্কে দাঁড়াতে পারে এবং কিছুটা চলাচল করতে পারে তখন গরুটি তার বাচ্চাটিকে নিয়ে তার মালিকের কাছে পৌঁছে যায় মালিক সে গরুটি এবং দূর্বাচাতি খুবই খুশি হয় তার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ে কারণ সেই সময়টি ছিল খুবই আগের মুহূর্ত সময় গরু এবং মানুষের মালিকের যে কান্নাকাটি সেটা জনগণ থেকে তারাও কান্না করে দিয়েছিল মানুষের প্রতি এতটা মায়া জন্মায় না।
এখানে একটি গরুর প্রতি তার মালিকে যে মাটি দেখানো হয়েছে সেখানকার জনগণ ও গরুটিকে প্রায় একমাস লালন-পালন করার পর তারা ওগুলোর সপ্তর্ষি সহজে এবং সুলভ স্বভাব দেখে তারা গভীর প্রেমে পড়েছে এবং তার মালিকের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল তখন তাদের কাছেও খুব কষ্টকর ছিল অবশেষে মালিক সবাইকে নিশ্চিন্তে করে যে এটা তারই গরু এবং এগুলো কি তারা সবাই মিলে একসাথে লালন পালন করবে কারণ গরিলাদের সবার কাছে ছেলের মত হয়ে গিয়েছিল আমি এখান থেকে বুঝতে পারি মানুষের প্রতি মানুষের যতদিন প্রাণ থাকে তার থেকে বেশি টান থাকে হয়েছিল একটি প্রভাবশালী পরিবারের প্রতি মানুষ মানুষের হাতে পারে আমরা মানুষ মানুষকে ঠকায় কিন্তু গরু কখন একটা গরু দেখাও কেন গরিষ্ঠ গরুকে ঢাকায় তা কিন্তু নয় মানুষ কেউ ঠকায় না কারণ বপ রাজা কখনো মানুষের সাথে কখনো বেইমানী কাজ করে না তারা খুবই ভালো হয় খুবই সন্তুষ্ট হয় খুবই ভদ্র হয় আমরা বাংলাদেশী আমরা সবাই বাঙ্গালী তো বাংলার মানুষ আমরা গরু খুব ভাল করেই চিনি আর বিশেষ করে গরু চেনেনা চেনেনা এমন কোন দেশে এমন কোনো মানুষই নেই। আমি বলছি গরুর কথা যার ইংরেজিতে নাম হল কাউ। গরুর রয়েছে চারটি পা দুইটি গান দুইটি বড় বড় চোখ দাঁত রয়েছে অনেকগুলো এবং কাম
এবার আসি সুপরিচিত ছাগলের কথায় ছাগলছানা এমন মানুষ খুবই কম অভাব বাঙালিরা ছাগল খায় সব ধর্মের মানুষের মোটামুটি ছাগলের মাংস টা খেতে পছন্দ করেন আর ছাগলের মাংসের চড়া দাম দাম দিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি তৈরি করতে গেলেও অনেক খরচ হয়ে যায় ব্যবসায়ীরা কোটি কোটি টাকা অর্জন করেছে শুধুমাত্র গরু বা খাসির মাংসের কাচ্চি বিরিয়ানি বিক্রি করে।
এগুলো নয় কথা হচ্ছে গরু ছাগল কিন্তু খুবই ভালো বন্ধু হয়ে থাকে ওরা কেউ কখনো কারো কারো ক্ষতি করে না যদিও গুরু একটু শক্তি বেশি পাগল হচ্ছে অহংকার বেশি তাই সে মাঝে মাঝে মানুষসহ ছাগল প্রত্যেক প্রাণীকেই দৌড়ানি দেয়।
বর্তমানে কিন্তু ছাগলের পিছিয়ে নেই সাগর রহমানে গিয়েছে অনেকটাই উন্নতি হয়েছে ছাগলের এখন আগের থেকে অনেক বেশী স্মার্ট হয়েছে।
ছাগলকে দশ ভাগে ভাগ করা হয় যেমন কালা ছাগল ছাগল ছাগল ছাগল ছাগল ছাগল ছাগল ছাগল ছাগল ছাগল রয়েছে।
গরুর রচনা প্রবল প্রকারভেদ রয়েছে বর্তমানে গরুকে গরুর পিছনে গরু-ছাগলের মতো অনেকটাই অনুযায়ী হয়ে গিয়েছে ছাগল এখন আগের থেকে অনেক বেশী স্মার্ট হয়ে গিয়েছে যেহেতু স্মার্ট হয়ে গিয়েছে গরু-ছাগল দুজন দুজনকে পাল্লা দিয়ে কে কার আগে কে যাবে তারা সেই চিন্তা ভাবনাই করে গরুকে দশ ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন কালো গরু গরু গরু গরু গরু গরু গরু গরু গরু কুরবানী ঈদের সময় দেশে আসে তখন তারা মূলত নদীর মধ্যে দিয়ে হেঁটে হেঁটে চলে আসে নদীর পানি অনেক বেশি হলেও সাঁতার কাটতে পারে গুরু মাঝে মাঝে উড়তেও পারে গরুর ও চলে আসতে পারে গরুর মত কথা বলতে পারে।
গরুর মাংস খুব মজা করে রান্না করে খাওয়া যায় গরুর মাংস খাওয়া যায় গরুর মাংস থেকে শুরু করে সবকিছুই পাওয়া যায় খুবই সুস্বাদু এবং খুব মজাদার হয় গরুর মাংস।
আমি আপনাদেরকে 1 কেজি গরুর মাংস রান্না করবো আমি বলে দিচ্ছি এক কেজি গরুর মাংস কথাটা ভাগাড়ের মাংসটা বসিয়ে দিবেন পাশে থাকব সেভাবেই রাখবেন এরপর সেই গরুর মাংসের। পরিমান মত তেল এবং পরিমান মত লবন দিবেন লবন দেয়ার পর সেখানে এক টেবিল চামচ রসুন বাটা 1 চা চামচ আদা বাটা 1 চা চামচ জিরা গুঁড়া 2 চা চামচ। 1 টেবিল চামচ গোলমরিচ 1 টেবিল-চামচ মরিচের গুঁড়া এবং 1 চা চামচ হলুদের গুঁড়া।
আরো দিবেন রসুন 1 টেবিল চামচ আদা 1 চা-চামচ এগুলো দিয়ে সুন্দর করে গরুর মাংস টা কে দিয়েছে কষিয়ে কষিয়ে রান্না করে ফেলবেন রান্না হয়ে গেলে সুন্দর করে উপস্থাপন করে মজা করে খেয়ে নিবেন কারণ গরুর মাংসের মতো মজা অন্য কোন মাংস পাওয়া যায় একমাত্র মুসলমানরা গরুর মাংস খায় তারাই বুঝে গরুর মাংস।
যাক এবার আসল কথায় আসা যাক কেন ছাগল গরুর লাথি মারলো গরু রাস্তায় ঘাস খাচ্ছিল সেই অংশটা ছিল হচ্ছে ছাগলের নামে ছাগলের ঘাস খাচ্ছিল ছাগলের প্রচন্ড মেজাজ হয় এবং তার মধ্যে অনেক কাজ করার কারণে সে গুলোকে লাথি মারা থেকে পানিতে পড়ে যাবে যাবে অবস্থা একটা ভেড়া এসে ওকে ধরে ফেলল অনেক ব্যথা পেল।
গরু এবং ছাগল অনেক বোকা তারা অনেক বেশি বোকা তারা কথা বলতে পারেন না ঠিকই ধরনের বুদ্ধি রয়েছে।
গরুকে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয় ছাগলকে অবহেলা করা উচিত না ছাগল সর্বানি বলে ছাগলের মাথায় বুদ্ধি আছে তাইতো মানুষকে বলা হয় মানুষ উপহাস করে বলে তোর মাথায় তো ছাগলের বুদ্ধির হাহাহা।
আরেকটা মজার ঘটনা আপনাদের সামনে শেয়ার করে সেটা হলো একবার একটি গভীর প্রেমে পড়ে তারা দুজন দুজনকে খুবই ভালোবাসে কিন্তু পুরো ফ্যামিলি অনেক বিত্তশালী অভিমান হওয়ার কারণে ছাগলকে মেনে নিতে চাইছিল না। স্বাগত তখন সেই কান্নাকাটি করছিল তাকে যেন মেনে নেওয়া হয় গুরুদেবের মেনে নেয় কিন্তু পুরো ফ্যামিলির কথাই শুনবে না কারো ছাগলকে বিয়ে করবে কারণ একে অপরকে খুবই খুবই ভালোবাসে দুজন দুজনকে ছাড়া বেঁচে থাকে।
থাকে বেঁচে ছাড়া দুজনকে দুজন ভালো বেসে খুবই খুবই অপরকে একে কারণ করবে বিয়ে ছাগলকে কারো না কারো কথা শুনবে না কথাই ফ্যামিলির পুরো কিন্তু নায় মেনে মেনে নেওয়া যায় গড়েছিল কান্নাকাটি সেই তখন স্বাগতম চাইছিলাম ছাগলকে কারণেও হওয়ার বিত্তশালী অনেক ফ্যামিলি পুরো কিন্তু ভালোবাসে খুবই দুজনকে দুজন তারা প্রেমের গভীরতা একবার হলো সেটা তারা শেয়ার করতে সামনে আপনাদের ঘরে অনেক গরম। রয়েছে বুদ্ধি ধরা ঠিকই না পারেন বলতে কথা তারা বোকা বেশি অনেকে তারা বউকে অনেক ছাগল এবং গরুর পেট ব্যথা অনেক ফেলল ধরে এসে ওকে ভেড়া একটা অবস্থা যাবে যাবে পড়ে পানিতে থেকে লাথি মারা গেছে এ কারণে করার কাজ অনেক মধ্যে তার প্রচন্ড ছাগলের খাচ্ছিল ঘাসটা ছাগলের গরু-ছাগল মাংস গরুর মাংস মুসলমানরা।
Comments
Post a Comment