কামিনি গাছ পরিচর্যা


 

কথা দিয়েছিলাম কামিনী গাছের পরিচর্যা নিয়ে বলবো। আশা করি এখানে সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন।


#কামিনী_গাছের_পরিচর্যা:


প্রথমেই বলে রাখি, গাছ সম্পর্কে আমি কোন এক্সপার্ট নোই। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে যেটুকু জেনেছি তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।


প্রতিটি গাছের আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। একটি গাছের যত্ন নিতে হলে আমাদের প্রথমে সেই গাছের  স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে হবে।

 কামিনী গাছের যত্নের একদম শুরুতে যে জিনিসটা মাথায় রাখতে হবে সেটা হলো গাছ লাগানোর পূর্বে গাছের মাটি তৈরি। শুধু কামিনী না, যে কোন গাছের হেলদি গ্রোথের জন্য সঠিক সয়েল মিক্স জরুরি।


 #কামিনী_গাছের_জন্য_মাটি_তৈরী:

কামিনী গাছের জন্য ৬০% পলি মাটি, ২০% কেঁচো সার অথবা জৈব সার, ১০% মোটা বালি, ৫% নিম খৈল, ৫% হারের গুঁড়া এইভাবে আমি মাটি তৈরী করি। 


#পাত্র_নির্বাচন: 

গাছ লাগানোর পাত্র নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখতে হবে, যে পাত্রে লাগাবো তার পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা যেন ভালো থাকে। পানি যেন কোন ভাবেই পাত্রে জমে না থাকে। মাটির পাত্র গাছের জন্য ভালো। মাটির পাত্রে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে যা শেকড়ে বায়ু চলাচল নিশ্চিত করে। এতে গাছের শেখর healthy থাকে এবং গাছের গ্রোথ ভালো হয়। তবে প্লাস্টিক অথবা সিমেন্ট এর টব ও ব্যবহার করা যেতে পারে। পাত্রের তলায় ছিদ্র আছে কিনা টা নিশ্চিত করে নিতে হবে।


#গাছ_কোথায়_রাখবো?

গাছে ফুল পাবার ক্ষেত্রে গাছের জায়গায় নির্বাচন করা টা জরুরি। কামিনী গাছের জন্য পুবের বারান্দা আদর্শ। যেখানে সকাল থেকে দুপুরে অব্দি রোদ পরে। এইরকম পরিবেশে আমি কামিনী গাছে সর্বোচ্চ ফুল পেয়েছি। দুপুরের টানা রোদ পায় এমন জায়গায় কামিনী গাছ টিকে যায় তবে আমি ফুল বেশি পাইনি।


#গাছে_সার_প্রয়োগ:

কামিনী গাছে সার হিসেবে আমি মাসে একবার কেঁচো সার দেই। তরকারির খোঁসা ভেজানো পানি দেই মাঝে মধ্যে। খৈল পচা সার দিতে পারেন যদি গাছের গোড়ায় টানা রোদ পরে। রোদ না পেলে গোড়া পঁচে মারা যেতে পারে খৈল পচা সার বা লিকুইড সার এর কারণে। আমি মাঝে মধ্যে DAP আর পটাশ সার দেই। এতে ফুল বেশি আসে আর গাছের কান্ড মোটা হয়। তবে রাসায়নিক সার এই ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। বেশি দিয়ে ফেললে গাছ মারা যেতে পারে।


কামিনী গাছে আমি কখনো পোকার আক্রমণ দেখিনি তাই এইটা নিয়ে কিছু লিখলাম না। তবে মাঝে মধ্যে মাকড়সার আক্রমণ হতে দেখিছি। সে ক্ষেত্রে হাত দিয়েই মাকড়সার জাল ভেঙে টা দমন করা যায়।


আমি এইভাবেই কামিনী গাছের যত্ন নেই এবং এভাবে প্রচুর ফুল পেয়েছি। আসা করি আপনাদের কিছুটা উপকার হবে আমার দেয়া তথ্য থেকে। আমি অভিজ্ঞ নোই তাই কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকলে শুধরে দিবেন।

ধন্যবাদ।

ই তাই কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকলে শুধরে দিবেন।

আমার কামিনী গাছের পাতার আগা বাদামী হয়ে যাচ্ছে। আর পাতায় হলুদ ছোপ ছোপ আছে। কেন এমন হচ্ছে আর এর সমাধান কি যদি একটু বলতেন।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার গাছে এতো ফুল দেখে অভিভূত।ফুল কে না ভালোবাসে সবাইকে ভালোবাসা সবাইকে তার বাড়ির আঙিনায় ফুল গাছ দিয়ে পড়তে থাকো তাই মানুষ বিভিন্ন রকমের গাছ লাগায়? কেউ গোলাপ গাছ কেউ গোলাপ গাছ লাগায় কেউ লাগনা জবা গাছ কেউ লাগায় আমগাছ খেলা গাছ আমগাছ জামগাছ বেশি ভালো লাগে কারাম বেশি পছন্দ লাগে মানুষ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে যেমন তারপর হচ্ছে বিভিন্ন রকমের আছে। সাধারণ মানুষ যেই আমগুলো বেশি খেতে পছন্দ করে শিরোধার্য হলুদাভ-বাদামি লগে দেখা যায় বর্তমানে দেশে বা বিদেশে দেখা যায় যে কালো রঙয়ের বিক্রি করছে একটু খেতে খুবই মজা। আম গাছ নিয়ে তেমন কিছু বলাই যায় না এ পর্যায়ে গঠিত গাছে জাম গাছে হয় বড় চঞ্চল মেয়ে জোসনা বসে থাকে সেই মজা লাগে। কাটাখালীতে কিছু বলাই যায় কাঁঠাল ধরতে যাওয়ার মানুষ ভয় পায় কেমনে কাঁঠালের আঠা বলা যায় যে পিরিতি কাঁঠালের আঠা লাগলে পরে ছাড়ে না তাই মানুষ বেশি বেশি করে কাঁঠাল গাছ লাগায়ে খাও খাওয়া যায় কাঁঠালের কারাগারের ভেতরে যেগুলো আছে সেগুলো খাওয়া যায় এছাড়া খাওয়া যায় হচ্ছে কাঁঠালের বিচি গুলো যেগুলো আছে সেগুলো খাওয়া যায় এছাড়া কাঁঠালের বীজ থেকে বড় বড় কাটা গাছের গোড়ায় পানি লাগলে কাছে মরে যায়। গোলাপ গাছ গোলাপ ফুল দিয়ে মানুষ সাধারণত গোলাপ ফুলের গন্ধে থেকে মানুষকে আকর্ষণ করে একটা ছেলে একটা মেয়েকে একটা মেয়ে একটা ছেলেকে প্রপোজ করতে পারে বা হলো প্রেমের প্রস্তাব দিতে পারে গোলাপ ফুল ছাড়াতো হয় না আসলে চিন্তাই করা যায় না ভালোবাসা দিবসে কোন কিছুই তাদের বাড়ির আঙিনায় করা বিভিন্ন রকমের হয়। কামিনী গাছ কামিনী গাছ আমার দেখা হয়নি তেমন তবে আমি উপরে অনেক কিছুই বলেছে আমি কাশ্মীরে যাদের ভাল লাগে তারা হলো আমি কাজে লাগাতে পারেন তবে কামিনী গাছের গোড়ায় কি সার থাকে প্রচণ্ড পরিমাণে থাকে হিসাবগুলো ধ্বংস হয়ে যেতে পারেন। ড্রাগন_ফল

A ও B গ্রেড ড্রাগন ফলের প্রি-অর্ডার চলছে..

ড্রাগন (পর্ব-০১)

 

বাজারে এত ফল থাকতে আমরা কেনই বা ড্রাগন ফল কিনতে যাব??? 🤔

এমন প্রশ্ন অনেকের মনেই আসতে পারে। 

আজ আমি ড্রাগনফলের উপকারিতা সম্পর্কে কিছু জরুরি তথ্য লিখবো। আশা করছি সবাই পোস্টটি পড়বেন। ☺


ড্রাগন ফলের উপকারিতা :-


১) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

ড্রাগন ফল এ ভিটামিন-সি এর মাত্রা বেশি থাকায় এটি আমাদের শরীরে immunity বাড়তে সাহায্য করে। করোনা ভাইরাসে ড্রাগন ফলের জুড়ি নেই। কারন আমরা সবাই জানি এই খারাপ পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্যে ভিটামিন-সি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। 


২) ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে

২০১১ সালে এশিয়া প্যাসিফিক জার্নাল অব ক্যান্সার প্রিভেনশনে প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ‘লাইকোপেনে’ নামক পুষ্টি উপাদান গ্রহণ না করলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। এছাড়াও ড্রাগনে রয়েছে ক্যারোটিন। যা শরীরে থাকা টিউমার ধ্বংস করতে পারে।


৩) হজমে সাহায্য করে 

উচ্চ আঁশের ড্রাগন ফল কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজম প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে। ফলে আমরা সুস্থ শরীরের অধিকারী হতে পারি।


৪) ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করতে সাহায্য করে

গবেষকরা বলছেন, খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ড্রাগন থাকলে ডায়াবেটিস সংশ্লিষ্ট সমস্যাগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই ফলটি বেশ উপকারী।  


৫) রক্ত শূন্যতা দূর করে

ড্রাগন ফলে আয়রন থাকায় এই ফল রক্ত স্বল্পতা দূর করে। তাই যাদের রক্ত শূন্যতা রয়েছে তাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফলটি থাকা অতীত জরুরি।  

 

৬) হৃদপিণ্ড/হার্ট কে সুস্থ রাখে

হৃদপিণ্ড/হার্ট কে সুস্থ রাখতে "ড্রাগন ফল" এর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না৷ আমাদের শরীরে ভাল ও খারাপ দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে। ড্রাগন ফল আমাদের শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়। যার ফলে আমাদের হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে। 


৭)হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। 


ড্রাগন ফল এ রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম যা হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে।

িট

৮) ড্রাগন ফল এ ভিটামিন-সি থাকায় এই ফল খেলে আমাদের ত্বক সুন্দর থাকে, বয়সের ছাপ দূর করে এবং মানসিক অবসাদ দূর করে।  


৯) ড্রাগন ফল ওজন কমাতেও সাহায্য করে।


এ ফলের বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড। যা সুস্থ থাকতে খুবই প্রয়োজন।


আশা করছি এই পোস্টটি সবার উপকারে আসবে। সুস্থ থাকার জন্য খাদ্য তালিকায় খাদ্যের পুষ্টিগুণ সম্পর্কেও সকলের জানা উচিত। ☺☺

Comments

Popular Posts