চাঁদা না দেয়ায় কুরবানির মাংস দূরে থাক, সমাজ থেকে বের করে দেয়া হলো ৩২ টি পরিবারকে।
গতকালের এক গোপন সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘ কয়েক বছর পূর্বে প্রায় ১১৫ টি গ্রামে পরিবার গঠন করা হয় প্রায় কয়েক হাজারেরও বেশি। তার মধ্যে একটি গ্রামে রয়েছে রয়েছে 165 টি পরিবার। প্রতি বছর কোরবানি ঈদের সময় সে এলাকার মাতব্বররা সে এলাকার যে সমাজে পরিবার ছিল সেগুলো তাড়া পরিবারগুলোর মধ্যে বিতরণ করতো
এর মধ্যে, গ্রামে তৈরি করা হয় একটি মসজিদ সে মসজিদ তৈরি করার জন্য প্রয়োজন ছিল অর্থ সেই অর্থে মাতব্বর মিলে চিন্তাভাবনা করার চিন্তাভাবনা করে তারা গ্রামের মানুষের কাছ থেকে চাঁদা হিসেবে অর্থ উঠানো শুরু করে দেয়।
কিন্তু সেই 165 টি পরিবারের মধ্যে 32 টি পরিবার ছিল খুবি অসচ্ছল এবং তারা ছিল খুবই গরীব যার কারণে তাদের পক্ষে চাদা দেয়া সম্ভব হয়ে উঠেনি।
যার ফলে মাতব্বররা মিলে সিদ্ধান্ত করে যে তারা 32 টি পরিবারকে গ্রাম থেকে বিতাড়িত করে দিবে কিন্তু তা করে ওঠা সম্ভব হয়নি বলে গত বছর কোরবানির ঈদে তাদেরকে কোন মাংসেই দেওয়া হয়নি বরঞ্চ এ বছরও তাদেরকে একদমই কোনরকম মাংস দেয় হয়নি।
এই 32e পরিবারের প্রধান সদস্যদের নাম হল ইমরান মাহমুদ তাহের রিয়াদ জয়নাল সহ আরো যে পরিবারগুলো রয়েছে তারা জানান, তাদের বউরা ঘরের মধ্যে অশান্তি করেছে তাদেরকে মারধর করেছে এবং তাদের সন্তানরা কান্নাকাটি করেছে বলেছে তারা ঘর থেকে বেরিয়ে যাবে। এখন ইমরান মাহমুদ তাহের জয়নাল এরা হচ্ছে এরা এখন কষ্টের মধ্যে পড়ে গিয়েছে কারণ তাদের বউরা তাদেরকে মারধর করছে তাদের সন্তানদেরকে ধমকি দিচ্ছে তারা মাংস না করে ঘর থেকে বেরিয়ে যাবে।
ভুক্তভোগী ইমরান জানান গ্রামের মাতব্বর যারা আছে চাঁদার পরিমাণ নির্ধারণ করেছে তা তাদের পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয় কিন্তু তারা যে পরিমাণ চাঁদার টাকা দিতে গিয়েছে তারা রাখেনি বরঙ তাদের কোরবানির মাংস দেয় নাই। আমরা তাদের হাতে পায়ে ধরেছি অনেক কান্নাকাটি করেছি যে প্লিজ আমাদের বৌ দের জন্য হলো এক টুকরা হলো মাংস দেনাদাআমাদের বউরা এখন আমাদেরকে হুমকি দিচ্ছে এবং তার বাপের বাড়ি চলে যাবে সেখানে তারা অন্য অন্য জায়গায় বিয়ে করে ফেলবে অন্যদের সাথে সংসার করা শুরু করে দিবে আমাদের সাথে সংসার করবে না তারা আমাদেরকে ছেড়ে চলে যাবে এখন আমরা সবাই কান্নাকাটি করছে হাহাকার করছি র কোন মাংসই দেয়নি।
তাহের বলে,, আমি মাতব্বরের পায়ে ধরেছি কিন্তু সে আমাকে উল্টো লাথি মেরেছে লাথি খাওয়ার ফলে আমি অনেক দূরে ছিটকে পড়ে যায় এবং অনেকেই ব্যথা পাই আমার মাথায় কেটে যায় কিন্তু অনেক কান্নাকাটি করেছে তারপরও তারা আমাদেরকে মাংস দেয় নাই।
এর মধ্যে আমরা গোপন সূত্রে জানতে পারি মাতব্বর বলেছে যে তা যেই পরিবারকে তারা মাংস দেয়নি সে 32 টি পরিবার একটা সময় সমাজে চাঁদার টাকা না দিয়ে তারা আলাদা হয়ে যায় তারা নিজেরা একে সমাজ সৃষ্টি করেন। এবং তারা নিজেরা নিজেরাই পশু কোরবানি করে তারা সেই পশুর কুরবানী গোশত কোন সমাজে বিচরণ করত না কোনো গরিব মানুষকে দিত না তারা নিজেরা নিজেরাই সবটা খেয়ে নিত বারবিকিউ পড়ে গ্রিল করে তারপর হলো কালা ভুনা করে গরুর কষা মাংস করে তারা বিভিন্নভাবে খেতো আর আমাদেরকে লোভ লাগাতো।
এই সকল তথ্য জানার পর জেলা প্রধান নিউজে তদন্ত করবেন যে আসলে সত্যি ঘটনা কোনটা মিথ্যা ঘটনা ঘটে তবে আমাদের সবার কাছে যেটা মনে হচ্ছে সেটা হচ্ছে ওরা সবাই যেটা ধারণা করছে এদের মাতব্বরদের কোন দোষ নেই সেই পরিবারগুলো যারা হচ্ছে গরুর মাংস বিভিন্নভাবে খেত তারাই হচ্ছে সমাজের মূল নষ্টের গোড়ায়।
গোড়ান অসম সমাজের হচ্ছে তারাই খেতে বিভিন্নভাবে মাংস গরুর হচ্ছে যারা পরিবারগুলোকে সেই নেই দোষ কোন মাতব্বরদের এদের করেছে ধারণা যেটা সবাই ও রাত হচ্ছে সেটা হচ্ছে মনে যেটা কাছে সবার আমাদের তবে ঘটে ঘটনার মিথ্যা কোনটা সত্যি আসলে যে কারণ তদন্ত নিয়ে প্রধান জেলা পর্যন্ত সকল তথ্য ওই আমাদেরকে বিভিন্নভাবে তারা করে মাংস কষা গরুর কষা করে কালাভুনা তারপর গ্রিলস।
বর্তমান গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা জনমত একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয় কেননা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার মূলনীতি হলো জনমত এখানে সরকার বিরোধী দলীয় সবাইকে জনতার উপর গুরুত্ব দিতে হয় জনমত গঠন করা খুব সহজ কথা নয় জনমত গঠনের জন্য বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে হয় সব শর্ত সাপেক্ষে গড়ে উঠে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ গান্ধীর জন্ম থেকে সরানো সচেতন করতে হলে কয়েকটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত নিম্নে উল্লেখ করা হলো জনমত গঠনের মাধ্যম গুলোর জন্য সুষ্ঠু ও সঠিক পথে পরিচালিত হতে হবে যেন তারা কোনো স্বার্থান্বেষী মহলের আয়ত্তে না আসে এবং জনস্বার্থে উদ্বেগজনক জনমত কাজে লাগে।
জনগণের মধ্যে ব্যাপক রাজনৈতিক প্রচারণায় শিক্ষাসূচি জনমতের একটি উল্লেখযোগ্য পূর্বশর্ত রাজনৈতিক বিষয়ে ব্যাপক প্রচার জনগণকে রাজনৈতিক বিষয়ে সচেতন করে তুলে নিশ্চিত করা যায়।
বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক দল ব্যবস্থার বিকাশ আলোচনা করো আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রাজনৈতিক দলের ভূমিকা ও কার্যাবলী আলোচনা করা হল আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রাজনৈতিক দলের গুরুত্ব আলোচনা করা হল একদলীয় ব্যবস্থা সুবিধা আলোচনা করা হল একদলীয় ব্যবস্থা সুফল আলোচনা করা হলো আলোচনা গুণাবলী ব্যবস্থা একদলীয় আলোচনা পার্থক্য ভূমিকা দলের রাজনৈতিক। রাখছি ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ সম্পাদনের কার্যাবলীর ট্রাস্টের দলগুলো এ ঘটেছে বিকাশ বর্তমান বিশ্বে প্রতিটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল বেঁধে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের কল্পনা করা যায় না রাজনৈতিক দলের সর্বজন স্বীকৃত।
প্রেম ও হিজড়ার মাঝে যে বৈপরীত্য চিরস্থায়ী দ্বন্দ্ব বিদ্যমানতা মূর্ত হয়ে উঠেছে বিসর্জন নাটকে যারা হিংসার পূজারী তারা আপন স্বার্থ চরিতার্থ হিংস্রতার প্রকাশ্যে সাহিত্যের মধ্যে নাটক অভিনয়শিল্পী উপস্থাপিত চায়না দের কন্ঠে অনুকরণ করে রঘুপতি রঘুপতি ব্যর্থতার পালিতপুত্র ধ্রুবকের বলে দিতে ষড়যন্ত্র করে কিন্তু রাজা হাতে ধরা পড়ে সে ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয় নির্বাচনের পদ্ধতি। প্রতিও তার স্বার্থ ও ক্ষমতা রক্ষায় গুণবতী সন্তানকে কামনাকে কাজে লাগিয়েছে অর্থ না সমর্থন তুলে ছাড়সে সব অভিযোগ রাজা গোবিন্দমাণিক্য জ্ঞান করা যে মা এসে তাকে নিষেধ করেছেন তাহলে বন্ধ ঘোষিত হয়। চিরাচরিত সমাধানে পৌঁছানোর বিরুদ্ধে একটি সংগ্রামে উচ্চারণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিরুদ্ধে মানব ধর্ম নামক যে বিসর্জন নাটকের যে মানব ধর্মের জয় ঘোষিত হয়েছে রঘুপতিকে সে দূর থেকে পরোক্ষভাবে আকর্ষণ করে তার উপর পূর্ণ আধিপত্য বিস্তার করেছে নাটকের পর্ব পরাজয় হয়েছে। নাটকের মূল প্রতিবেদককে স্পষ্ট করতে তথাকথিত ধর্ম ও মানবতা থেকে উঠে তুলে ধরতে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকতে হয়েছে যারা সহিংসতা নয় তবে সে মন্দিরে প্রভুপাদ এর পালক পুত্রের শিয়ালদা থেকে গঙ্গাসাগর শিশু ধরা পড়েছে জানতে পারে তাদের আধিপত্য চায়না রেখেছে তা কেটে গেল।
ঈদে সবার জন্য ঈদ হবে পালন করবে ধনী-গরীব ছোট বড় সকলের জন্য আসা যেতেই হয় কোরবানির ঈদ তাহলে তো আর কথাই রইল না কারণ কোরবানির সবার কাছে যেটা স্পেশাল মনে হয় সেটা হচ্ছে গরুর মাংস খাওয়া যেতে পারে এমন হয়ে যায় কারন সমাজের একশ্রেণীর লোক গরুর মাংস খাবে আর এক শ্রেণীর লোক চেয়ে চেয়ে দেখবে তা তো হয় না তাই মহান আল্লাহ তায়ালা সবাইকে বলে দিয়েছে গরু কুরবানি কুরবানি দিবে এবং গরুর মাংস বন্টন করা হবে।
কিন্তু বর্তমানে তাহার হয়না বর্ধমানের ব্রিজ রয়েছে অনেক কিছুই রয়েছে রয়েছে যার কারণে তারা ভাবে যে গরীবদেরকে দিলে তারা সারা বছর কিভাবে খাবে? কেউ তাড়াতে জানিনা তারা যে গরুর মাংস খাচ্ছে দিন ফ্রিজে রেখে এটা পড়ার জন্য বরং অনেক ক্ষতিকর হয়ে আসে কারণ এক মাসে বেশি করে রেখে দিলে সেই মাসের মধ্যে একধরনের প্রক্রিয়া শুরু হয় যার ফলে একজন মানুষের ক্যান্সারসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। এক মাস দূরে থাক এক বছরেরও বেশি সেই গরুর মাংস ফ্রিজে রেখে দেয় অথবা তারা বিভিন্ন উপায়ে জামশুট কি গরুর মাংস গুলো খুবই ক্ষতিকর মানুষের জীবনের জন্য এজন্য গরুর শুটকি কে বর্জন করা উচিত।
গুরু কি সবারই পছন্দ করো না প্রচণ্ড গরমে ছবিটা অনেক পছন্দ করে আবার অনেকে পছন্দ করে না তবে গরুর মাংসটা সবারই পছন্দের গরুর হাড় দিয়ে নেহারি রান্না করা হলে সেই নাকি সবার কাছে লোভনিয় হয়ে থাকে সবাই খুব মজা করে খায়?
তবে আমার দেখা করতে খুব কম মানুষই গরু খড় খায়না খায়না খুব বেশি করে ভোটটা খায় মানুষ দেখা যায় হাজার টাকা খরচ করে হলো অনলাইন থেকে গল্পটা নির্ভর করে তার পরেও খাচ্ছে গুরুপদে অসাধারণ অন্য রকম মজাদার রয়েছে।
Comments
Post a Comment